নভেম্বর মাসের সর্বাধিক পঠিত লেখাগুলো দেখে নিন

নভেম্বর মাসে বিজ্ঞানচিন্তায় সর্বোচ্চ পঠিত ১০টি লেখা লিংকসহ আছে এখানে। একনজরে সেগুলো দেখে নিন।

241543903 সংখ্যাটি গুগল সার্চে দিয়ে দেখুন তো!

দেখুন তো এই সংখ্যাটির তাৎপর্য কী? আপনি 241543903 সংখ্যাটি সার্চ দিলে দেখবেন একটি ফ্রিজের ছবি, ডালা খোলা, ভেতরে এক নারী মাথা নিচু করে ঢুকিয়ে রেখেছেন।

মাছের জিব খেয়ে জিহ্বা হয়ে যায় যে পরজীবী

সমুদ্রের গভীরে লুকিয়ে থাকা অদ্ভুত জীবনের এক অবিশ্বাস্য পরজীবী সাইমোথোয়া এক্সিগুয়া (Cymothoa exigua)। এই পরজীবী মাছের জিহ্বা খেয়ে নিজেই সেই জিহ্বা হয়ে মাছের মুখে বসবাস করে।

বড় গাড়িতে ডিজেল, আর ছোট গাড়িতে পেট্রোল ব্যবহৃত হয় কেন

সাধারণত মোটরবাইক, কার, পিকআপ বা মাইক্রোবাসের মতো হালকা যানবাহন চলে গ্যাসোলিন, অর্থাৎ পেট্রোল বা অকটেনজাতীয় জ্বালানিতে। অন্যদিকে বাস, মালবাহী ট্রাক বা কৃষি কাজে ব্যবহৃত ট্রাক্টরের মতো ভারীযান চলে ডিজেলে। 

ছোট বাচ্চারা কথা বলতে পারে না কেন

কথা বলার জন্য একদিকে যেমন জিব নাড়ানো দরকার, অন্যদিকে দরকার মস্তিষ্কের স্নায়ুগুলোকে সমন্বিতভাবে কাজ করা। বাচ্চারা হয়তো সহজে জিব নাড়াতে পারে। কিন্তু...

ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে পার্থক্য কী?

ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে একটি বড় পার্থক্য হলো ভাইরাস নিষ্প্রাণ, কিন্তু ব্যাকটেরিয়া জীবিত। এখন প্রশ্ন হলো ভাইরাস নিষ্প্রাণ পদার্থ হয়েও মানুষের শরীরে ঢুকে এত বড় ঝুঁকি সৃষ্টি করে কীভাবে?

পৃথিবীতে কোন মৌল সবচেয়ে বেশি

পর্যায় সারণিতে বর্তমানে ১১৮টি মৌল আছে। এগুলোর মধ্যে ৯২টি পৃথিবীতে প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া যায়। বাকি ২৬টি মৌল তৈরি করতে হয় ল্যাবে। এই ৯২টি মৌলের মধ্যে পৃথিবীতে কোন মৌলটি সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়?

আমরা এক্স-রে বা গামা-রে দেখতে পাই না কেন

বর্ণালির যে অংশটুকু আমরা দেখতে পাই, তাকে বলা হয় দৃশ্যমান আলো। এর মধ্যে রয়েছে বেনীআসহকলা বা রংধনুর রংগুলো। অর্থাৎ বেগুনি, নীল, আসমানি, সবুজ, হলুদ, কমলা ও লাল।

পরমাণুর গঠন

মহাবিশ্বের সবকিছুই পরমাণু দিয়ে গঠিত। প্রতিটি পরমাণুর ভেতরে থাকে একটি নিউক্লিয়াস। এটিই পরমাণুর কেন্দ্র। এখানে অতিক্ষুদ্র প্রোটন ও নিউট্রন গুচ্ছকারে থাকে। এদের ভর ও চার্জের পরিমাণও অতি অল্প।

কম্পাস কাঁটা মহাকাশে কোন দিকে ঘুরে থাকবে

কম্পাসের কাঁটা কি পৃথিবীর মতো মহাকাশেও উত্তর দিকে মুখ করে থাকবে? বিষয়টা একটু জটিল। 

১০

মহাবিশ্বের জানা-অজানা ৭

অসীম, অন্ধকার, রহস্যময়, সুন্দর—সবগুলো বিশেষণ মহাবিশ্বের জন্য সত্যি। মহাবিশ্বের কোনো শেষ নেই। তাই গ্রহ, নক্ষত্রও গুণে শেষ করা যাবে না। প্রতিনিয়ত মহাবিশ্বে তৈরি হচ্ছে নতুন গ্রহ, নক্ষত্র, গ্যালাক্সি। এ সব কিছু মিলিয়ে মহাবিশ্ব অসম্ভব সুন্দর। এ কারণেই হয়তো এর এত রহস্যময়তা। এই লেখায় তার কয়েকটি রহস্য জানার চেষ্টা করব।